ইয়াহুদি-খৃষ্টান যান্ত্রিক সভ্যতাই দাজ্জাল
এই ব্যাখ্যায় যারা বিশ্বাসী তাদের
কাছে আমাদের প্রশ্ন
প্রশ্ন (১) ঃ “রসূলুল্লাহ্ (সা:) বলেছেন, দাজ্জাল ইরাক ও সিরিয়ার মধ্যবর্তী অঞ্চল থেকে বের হবে সে অঞ্চলকে বলা হয় খোরাসান।” -মুসলিম, অধ্যায় ঃ বিভিন্ন ফিতনাহ্ ও ক্বিয়ামাতের লক্ষণ সমূহ, অনুচ্ছেদ ঃ ২০, দাজ্জাল এবং তার বর্ণনা, তার পরিচয় এবং তার সাথে যা থাকবে, হাদিস # ১১০/২৯৩৭, তিরমিযী, স্বহীহ, অধ্যায় ঃ ৩১, কলহ ও বিপর্যয়, অনুচ্ছেদ ঃ ৫৭, কোন স্থান দাজ্জালের আগমণ ঘটবে? হাদিস # ২২৩৭, অনুচ্ছেদ ঃ ৫৯, হাদিস # ২২৪০, ইবনু মাজাহ্, স্বহীহ, অধ্যায় ঃ ৩৬, কিতাবুল ফিতনাহ্, অনুচ্ছেদ ঃ ৩৩, দাজ্জালের ফিতনাহ্ এবং ঈসা ইবনু মারইয়াম ও ইয়া’জুজ-মা’জুজ বের হওয়া, হাদিস # ৪০৭২, ৪০৭৫।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ইয়াহুদি-খৃষ্টান যান্ত্রিক সভ্যতা কি খোরাসান থেকে আবির্ভূত হয়েছে? নিশ্চয়ই না। যেমন- উড়োজাহাজ (এ্যারোপ্লেন), রকেট, কম্পিউটার, টেলিফোন, মোবাইল ইত্যাদি। যদি এসব যান্ত্রিকতা খোরাসান থেকে আবিষ্কার বা আবির্ভূত না হয় তাহলে ইয়াহুদি-খৃষ্টান যান্ত্রিক সভ্যতা কিভাবে দাজ্জাল হল?
প্রশ্ন (২) ঃ “রসূলুল্লাহ্ (সা:) বলেছেন, আমি একবার স্বপ্নে দেখলাম... এসময় একজন লাল রংয়ের মোটা-সোটা কুঁকড়ানো চুলওয়ালা, ডান চোখ কানা এক ব্যক্তিকে দেখলাম তার (কানা) চোখটি যেন ভাসমান আঙ্গুর। আমি জিজ্ঞেস করলাম এই ব্যক্তি কে? তারা বলল, এই হচ্ছে দাজ্জাল...” -বুখারী, অধ্যায় ঃ ৯১, স্বপ্নের ব্যাখ্যা করা, অনুচ্ছেদ ঃ ৩৩, স্বপ্নে কা’বাগৃহ তাওয়াফ করা, হাদিস # ৭০২৬, অধ্যায় ঃ ৯২, ফিতনাহ্, অনুচ্ছেদ ঃ ২৬, দাজ্জাল সম্পর্কিত আলোচনা, হাদিস # ৭১২৮।
এখন আমাদের প্রশ্ন হচ্ছে, ইয়াহুদি-খৃষ্টান যান্ত্রিক সভ্যতার গায়ের রং কি শুধু লাল এবং তাদের চুল কি সব কোঁকড়ানো? নিশ্চয়ই না। যেমন- উড়োজাহাজ (এ্যারোপ্লেন), রকেট, কম্পিউটার, টেলিফোন, মোবাইল ইত্যাদি। এসব যন্ত্রপাতির কি চুল আছে? এসব যন্ত্রপাতির গায়ের রং কি শুধুই লাল? তাহলে আপনারা কিভাবে বলছেন ইয়াহুদি-খৃষ্টান যান্ত্রিক সভ্যতা দাজ্জাল?
প্রশ্ন (৩) ঃ “রসূলুল্লাহ্ (সা:) বলেছেন, দাজ্জাল পৃথিবীতে চল্লিশ দিন অবস্থান করবে এবং দিন-রাত্রি দীর্ঘায়িত হবে। এমন দীর্ঘায়িত যে, প্রথম দিন অতিবাহিত হতে এক বছর সময় লাগবে, দ্বিতীয় দিন অতিবাহিত হতে এক মাস সময় লাগবে, তৃতীয় দিন অতিবাহিত হতে এক সপ্তাহ লাগবে। আর বাকী দিনগুলি অতিবাহিত হবে স্বাভাবিক ভাবে।” -মুসলিম, অধ্যায় ঃ ৫৪, বিভিন্ন ফিতনাহ্ ও ক্বিয়ামাতের লক্ষণসমূহ, অনুচ্ছেদ ঃ ২০, দাজ্জালের বর্ণনা, তার পরিচয় এবং তার সাথে যা থাকবে, হাদিস # ১১০/২৯৩৭, আবু দাউদ, স্বহীহ, অধ্যায় ঃ ৩২, যুদ্ধ-সংঘর্ষ, অনুচ্ছেদ ঃ ১৩, ফোরাতের খনিজ সম্পদ উন্মুক্ত হওয়া সম্পর্কে, হাদিস # ৪৩২১, তিরমিযী, স্বহীহ, অধ্যায় ঃ ৩১, কলহ ও বিপর্যয়, অনুচ্ছেদ ঃ ৫৯, হাদিস # ২২৪০, ইবনু মাজাহ্, স্বহীহ, অধ্যায় ঃ ৩৫, কিতাবুল ফিতনাহ্, অনুচ্ছেদ ঃ ৩৩, দাজ্জালের ফিতনাহ্, ঈসা ইবনু মারইয়াম, ইয়াজুজ ও মাজুজ বের হওয়া, হাদিস # ৪০৭৫।
এখন আমাদের প্রশ্ন হচ্ছে, ইয়াহুদি-খৃষ্টান যান্ত্রিক সভ্যতা যদি দাজ্জাল হয় তবে তা কেন এখনও পৃথিবীতে অবস্থান করছে? ইয়াহুদি-খৃষ্টান যান্ত্রিক সভ্যতা যদি দাজ্জাল হয় তাহলেতো তার চল্লিশ দিনের বেশী অবস্থান করার কথা নয়।
প্রশ্ন (৪) ঃ “তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (সা:) একবার দাজ্জাল সম্পর্কে আলোচনা করেন, ...(দাজ্জাল) পূর্ণ এক যুবক লোককে ডেকে তাকে তরবারীর আঘাতে দ্বিখণ্ডিত করে তীর নিক্ষেপের মত নিক্ষেপ করবে। তারপর, তাকে ডাক দিবে আর সে উজ্জল সহাস্য বদনে (অর্থাৎ হাসিমুখ অবস্থায়) তার দিকে ফিরে আসবে...।” -বুখারী, অধ্যায় ঃ ২৯, মাদীনার ফাযীলাত, অনুচ্ছেদ ঃ ৯, দাজ্জাল মাদীনায় প্রবেশ করতে পারবে না, হাদিস # ১৮৮২, অধ্যায় ঃ ৯২, ফিতনাহ্, অনুচ্ছেদ ঃ ২৭, দাজ্জাল মাদীনায় প্রবেশ করবে না, হাদিস # ৭১৩২, মুসলিম, অধ্যায় ঃ ৫৪, বিভিন্ন ফিতনাহ্ ও ক্বিয়ামাতের লক্ষণসমূহ, অনুচ্ছেদ ঃ ২০, দাজ্জালের বর্ণনা, তার পরিচয় এবং তার সাথে যা থাকবে, হাদিস # ১১০/২৯৩৭, অনুচ্ছেদ ঃ ২১, দাজ্জালের পরিচিত তার জন্য মাদিানা হারাম এবং কোন মু’মিনকে হত্যা ও জীবিতকরণ, হাদিস # ১১২,১১৩/২৯৩৮, তিরমিযী, স্বহীহ, অধ্যায় ঃ ৩১, কলহ ও বিপর্যয়, অনুচ্ছেদ ঃ ৫৯, দাজ্জালের ফিতনাহ্, হাদিস # ২২৪০ (হাদিসটি মুসলিমের বর্ণনা)।
এখন আমাদের প্রশ্ন হচ্ছে, ইয়াহুদি-খৃষ্টান যান্ত্রিক সভ্যতার কি এই ক্ষমতা আছে যে, মানুষকে হত্যা করে আবার জীবিত করতে পারবে? নিশ্চয়ই না। তাহলে আপনার কিভাবে দাবী করছেন যে, ইয়াহুদি-খৃষ্টান যান্ত্রিক সভ্যতাই দাজ্জাল।
প্রশ্ন (৫) ঃ রসূলুল্লাহ্ (সা:) এর সময়কাল থেকেই দাজ্জাল পৃথিবীতে ছিল। কিন্তু সে (দাজ্জাল) বাঁধা অবস্থায় বন্দী ছিল এবং কিছু সংখ্যক লোক তাকে (দাজ্জাল) দেখেছেন এবং তার (দাজ্জাল) সাথে কথাও বলেছেন। -মুসলিম, অধ্যায় ঃ ৫৪, বিভিন্ন ফিরনাহ্ ও ক্বিয়ামাতের লক্ষণসমূহ, অনুচ্ছেদ ঃ ২৪, জাস্সাসাহ্’র ঘটনা, হাদিস # ১১৯/২৯৪২, আবু দাউদ, স্বহীহ্, অধ্যায় ঃ ৩২, যুদ্ধ-সংঘর্ষ, অনুচ্ছেদ ঃ ১৫, জাস্সাসাহ্’র খবর, হাদিস # ৪৩২৬, তিরমিযী, স্বহীহ, অধ্যায় ঃ ৩১, কিতাবুল ফিতনাহ্, অনুচ্ছেদ ঃ ৬৬, হাদিস # ২২৫৩।
এখন আমাদের প্রশ্ন হচ্ছে, ইয়াহুদি-খৃষ্টান যান্ত্রিক সভ্যতা যদি দাজ্জাল হয় তাহলে যান্ত্রিক সভ্যতাকে কি বেঁধে রাখা যায়? আর তার সাথে কি কথা বলা সম্ভব? নিশ্চয়ই না! তবে কিভাবে আপনারা দাবী করছেন, ইয়াহুদি-খৃষ্টান যান্ত্রিক সভ্যতাই দাজ্জাল?
প্রশ্ন (৬) ঃ “রসূলুল্লাহ্ (সা:) বলেছেন, দাজ্জাল মাক্কাহ্ ও মাদীনায় প্রবেশ করতে পারবে না।” -বুখারী, অধ্যায় ঃ ২৯, মাদীনার ফাযীলাত, অনুচ্ছেদ ঃ ৯, দাজ্জাল মাদীনায় প্রবেশ করতে পারবে না, হাদিস # ১৮৮১, মুসলিম, অধ্যায় ঃ ৫৪, বিভিন্ন ফিতনাহ্ ও ক্বিয়ামাতের লক্ষণসমূহ, অনুচ্ছেদ ঃ ২৪, জাস্সাসা জন্তুর ঘটনা, হাদিস # ১২৩/২৯৪৩।
এখন আমাদের প্রশ্ন হচ্ছে, ইয়াহুদি-খৃষ্টান যান্ত্রিক সভ্যতা যদি দাজ্জাল হয় তাহলে কি এই যান্ত্রিক সভ্যতা মাক্কাহ্ ও মাদীনায় প্রবেশ করেনি? অবশ্যই করেছে! যেমন- ইয়াহুদি-খৃষ্টান যান্ত্রিক সভ্যতার আবি®কৃত উড়োজাহাজ (এ্যারোপ্লেন) মাক্কাহ্ ও মাদীনার উপর দিয়েও উড়ে বেড়ায়। তবে কিভাবে আপনারা ইয়াহুদি-খৃষ্টান যান্ত্রিক সভ্যতাকে দাজ্জাল বলছেন?
প্রশ্ন (৭) ঃ “নাবী (সা:) বলেছেন, দাজ্জাল আসবে অতপর মাদীনার একপাশে অবতরণ করবে। (এই সময়) মাদীনা তিনবার কেঁপে উঠবে। তখন সকল কাফির ও মুনাফিক্ব বের হয়ে তার (দাজ্জাল) নিকট চলে আসবে।” -বুখারী, অধ্যায় ঃ ২৯, মাদীনার ফাযীলাত, অনুচ্ছেদ ঃ ৯, দাজ্জাল মাদীনায় প্রবেশ করতে পারবে না, হাদিস # ১৮৮১, অধ্যায় ঃ ৯২, ফিতনাহ্, অনুচ্ছেদ ঃ ২৬, দাজ্জাল সম্পর্কিত আলোচনা, হাদিস # ৭১২৪, মুসলিম, অধ্যায় ঃ ৫৪, বিভিন্ন ফিতনাহ্ ও ক্বিয়ামাতের লক্ষণসমূহ, অনুচ্ছেদ ঃ ২৪, জাস্সাসা জন্তুর ঘটনা, হাদিস # ১২৩/২৯৪৩, (হাদিসটি বুখারীর বর্ণনা)।
এখন আমাদের প্রশ্ন হচ্ছে, ইয়াহুদি-খৃষ্টান যান্ত্রিক সভ্যতা যদি দাজ্জাল হয় তাহলে মাদীনা কি তিনবার কেঁপে উঠেছে? আর মাদীনা থেকে কি সকল কাফিররা বের হয়ে গেছে আপনি নিশ্চয়তা দিচ্ছেন? যদি তা না হয়, তাহলে আপনারা কিভাবে বলছেন যে, ইয়াহুদি-খৃষ্টান যান্ত্রিক সভ্যতাই দাজ্জাল?
প্রশ্ন (৮) ঃ “আন-নাওয়াস বিন সাম’আন আল ক্বিলাবী (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা রসূলুল্লাহ্ (সা:) দাজ্জাল সম্পর্কে আলোচনা করলেন, তিনি (সা:) বলেন... অতঃপর ঈসা ইবনু মারইয়াম (আ.) দামেস্কের পূর্ব প্রান্তে একটি সাদা মিনারে অবতরণ করবেন এবং লূদ নামক স্থানের দ্বার প্রান্তে দাজ্জালকে নাগালে পাবেন এবং তাকে হত্যা করবেন।” -আবু দাউদ, স্বহীহ, অধ্যায় ঃ ৩২, যুদ্ধ-সংঘর্ষ, অনুচ্ছেদ ঃ ১৩, ফোরাতের খনিজ সম্পদ উন্মুক্ত হওয়া সম্পর্কে, হাদিস # ৪৩২১, তিরমিযী, স্বহীহ, অধ্যায় ঃ ৩১, কলহ ও বিপর্যয়, অনুচ্ছেদ ঃ ৬২, দাজ্জালকে ঈসা ইবনু মারইয়াম হত্যা করবেন, হাদিস # ২২৪৪ (আবু দাউদের বর্ণনা)।
এখন আমাদের প্রশ্ন হচ্ছে, ইয়াহুদি-খৃষ্টান যান্ত্রিক সভ্যতা যদি দাজ্জাল হয় তাহলে কি লূদ নামক স্থানে ইয়াহুদি-খৃষ্টান আবি®কৃত সকল যান্ত্রিক সভ্যতা এসে উপস্থিত হবে? কারণ, সকল ইয়াহুদি-খৃষ্টান যান্ত্রিক সভ্যতাকে যদি লূদ নামক স্থানে একত্রিত না হয় তাহলেতো যান্ত্রিক সভ্যতার দাজ্জাল কিছু মারা পড়বে এবং কিছু বাকী থাকবে। এখন আপনারাই চিন্তা করে দেখুন ইয়াহুদি-খৃষ্টান আবি®কৃত সকল যান্ত্রিক সভ্যতাকে কি লূদ নামক স্থানে একত্রিতকরণ সম্ভব? নিশ্চয়ই না! তাহলে ঈসা (আ.) কিভাবে দাজ্জালকে লূদ নামক স্থানে হত্যা করবেন? এই কথা থেকেই কি প্রমাণিত হয় না যে, ইয়াহুদি-খৃষ্টান যান্ত্রিক সভ্যতাই দাজ্জাল নয়?
প্রশ্ন (৯) ঃ “আন-নাওয়াস বিন সাম’আন আল ক্বিলাবী (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা রসূলুল্লাহ্ (সা:) দাজ্জাল সম্পর্কে আলোচনা করলেন, তিনি (সা:) বলেন... অতঃপর ঈসা ইবনু মারইয়াম (আ.) দামেস্কের পূর্ব প্রান্তে একটি সাদা মিনারে অবতরণ করবেন এবং লূদ নামক স্থানের দ্বার প্রান্তে দাজ্জালকে নাগালে পাবেন এবং তাকে হত্যা করবেন।” -আবু দাউদ, স্বহীহ, অধ্যায় ঃ ৩২, যুদ্ধ-সংঘর্ষ, অনুচ্ছেদ ঃ ১৩, ফোরাতের খনিজ সম্পদ উন্মুক্ত হওয়া সম্পর্কে, হাদিস # ৪৩২১, তিরমিযী, স্বহীহ, অধ্যায় ঃ ৩১, কলহ ও বিপর্যয়, অনুচ্ছেদ ঃ ৬২, দাজ্জালকে ঈসা ইবনু মারইয়াম হত্যা করবেন, হাদিস # ২২৪৪ (আবু দাউদের বর্ণনা)।
এখন আমাদের প্রশ্ন হচ্ছে, ইয়াহুদি-খৃষ্টান যান্ত্রিক সভ্যতা যদি দাজ্জাল হয় তাহলে বুঝা যাচ্ছে, দাজ্জাল জড় বস্তু? কারণ সভ্যতার কোন প্রাণ থাকে না। তবে কেন রসূলুল্লাহ্ (দ) বলেছেন, দাজ্জালকে ঈসা (আ.) হত্যা করবেন? হত্যা তাকেই করা যায় যার প্রাণ আছে। আর যার প্রাণ নেই তাকে হত্যা করা যায় না বরং ধ্বংস করা যায়। দাজ্জাল যদি ইয়াহুদি-খৃষ্টান যান্ত্রিক সভ্যতাই হতো তবে, বলতেন ঈসা (আ.) দাজ্জালকে ধ্বংস করবেন। যেহেতু ঈসা (আ.) দাজ্জালকে হত্যা করবেন এই থেকেই কি বুঝা যায় না যে, ইয়াহুদি-খৃষ্টান যান্ত্রিক সভ্যতা দাজ্জাল নয়? বরং দাজ্জাল একজন প্রাণী।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
দাজ্জালের ফিতনা ও ঈমানের হেফাজত
অন্ধকার ফিতনার ভয়ানক প্রতিচ্ছবি দিন দিন মানবতাকে গ্রাস করে চলেছে। ঈমানওয়ালাদের জন্য এটি কঠিন পরীক্ষার মুহূর্ত। কুফরের পক্ষ থেকে এদিক বা ওদিক...
-
আর্টিকেল ইনডেক্স – দাজ্জালের আলোচনাঃ উম্মতের জন্য একটি অতিশয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় দাজ্জালঃ ইহুদী ও খ্রিষ্টানদের দৃষ্টিভঙ্গি দাজ্জালের ফ...
-
কাফেররা মুসলমানদেরকে যে দৃষ্টিভঙ্গির দিকেই নিতে চায়, সারা বিশ্ব ওদিকেই দৌড়ে যেতে শুরু করে। সমাজের শিক্ষিত ব্যক্তিবর্গ কোন প্রকার লাভ লোকসান ...
-
হযরত ইমরান ইবনে হুসাইন হযরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেন,“আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি,...
No comments:
Post a Comment